Header Ads

Header ADS

প্রথম টেস্ট হারের পরও ইতিবাচক দিক খুঁজে পেলেন শান্ত

ভারতের বিপক্ষে দুই ম্যাচ টেস্ট সিরিজে প্রথম টেস্টে বিশাল ব্যবধানে হেরেছে বাংলাদেশ। পুরো ইনিংস জুড়ে ব্যাটিং ব্যার্থতায় মাথা তুলে লড়াই করতে পারেনি লাল সবুজের প্রতিনিধিত্বকারীরা। দুই ইনিংসে প্রাপ্তি কেবল অধিনায়ক নাজমুল হোসেন শান্তর ৮২ রানের ইনিংস। প্রথম ইনিংসে ১৪৯ রানে অল-আউট হওয়া বাংলাদেশের ৫১৫ রানের বিশাল লক্ষ্য ছুঁড়ে দেয় টিম ইন্ডিয়া। এই লক্ষ্যে খেলতে নেমে শুরুটা ভালোই করে বাংলাদেশের  দুই ওপেনার সাদমান ইসলাম ও জাকির হাসান। তৃতীয় দিনে ১৫৮ রানে ৪ উইকেট খুইয়ে দিন শেষ করে বাংলাদেশ।

Criclinebd.com
ছবি:- ক্রিকলাইনবিডি
আগের দিনের ১৫৮ রানের পুঁজি নিয়ে অপরাজিত থাকা শান্ত ও সাকিব নামেন ব্যাট করতে। মধ্যাহ্নভোজের বিরতির আগে ২৩৪ রানে সবকটি উইকেট হারিয়ে ভারতের কাছে ২৮০ রানের বিশাল ব্যবধানে হারে বাংলাদেশ। তবে, এমন ব্যাটিং ব্যর্থতার দিনে ম্যাচের শুরু থেকে দাপট দেখিয়েছেন বাংলাদেশের পেস বোলাররা। সিম মুভমেন্টের পাশাপাশি সুইং পাচ্ছিলো হাসান, তাসকিন, নাহিদ রানারা। চেন্নাই টেস্ট হারলেও বাংলাদেশী পেসারদের নিয়ে ইতিবাচক দিক খুঁজে পাচ্ছে বাংলাদেশের অধিনায়ক নাজমুল হোসেন শান্ত।

আরও পড়ুনঃ-  সাকিব আল হাসানের চোটের ব্যাপারে জানেন না ব্যাটিং কোচ ডেভিড হেম্প

শান্ত মনে করেন, এই টেস্টে বাংলাদেশের প্রাপ্তি তাসকিন, হাসান, নাহিদ রানার বোলিং। তাদের বোলিংয়ে ভারতীয় ব্যাটাররা চাপে ছিলো। এই নিয়ে শান্ত বলেন, ‘এই টেস্টে আমাদের ইতিবাচক দিক হলো তাসকিন-হাসানের বোলিং। তারা প্রথম ইনিংসে প্রথম দুই-তিন ঘন্টা ভারতীয় ব্যাটারদের বেশ চাপে রেখেছিলো। আমাদের পেসারদের বেশ ভালোভাবে কাজে লাগাতে পেরেছি। পরে সেই ধারাবাহিকতা ধরে রাখতে পারিনি। 

টাইগারদের ব্যাটিং ব্যর্থতায় সর্বোচ্চ রান করেছেন অধিনায়ক নাজমুল হোসেন শান্ত। চেষ্টায় ছিলেন আরো লম্বা সময় ধরে ব্যাটিং করার। সামনের টেস্টে ব্যাটারদের ছন্দে ফেরার আশায় আছেন তিনি। এই নিয়ে ক্যাপ্টেন শান্ত জানান, ‘আমি সব-সময় দলের প্রয়োজনে অবদান রাখার চেষ্টা করি। আমার চেষ্টা থাকে যতটা সম্ভব লম্বা সময় ধরে ব্যাটিং করার। দ্বিতীয় টেস্ট আমাদের জন্য গুরুত্বপূর্ণ, বোলাররা ভালো করছে, আশা করছি ব্যাটাররাও দ্রুত ছন্দে ফিরে আসবে।

Blogger দ্বারা পরিচালিত.